বাসর রাতে প্রত্যেকই যে ৭টি জিনিস আশা করেন

বিয়ের প্রথম রাত, অর্থাৎ ফুলশয্যার রাত হচ্ছে যে কোন দম্পতির জীবনের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ রাত। বলাই বাহুল্য যে এই রাত নিয়ে উভয়েরই অনেক স্বপ্ন, অনেক চাওয়া-পাওয়া থাকে .....বিস্তারিত

মেকআপ করার নিয়ম গুলো জেনে নিন

সকালের মেকআপে ফাউন্ডেশন লাগাবেন না। হালকা কমপ্যাক্ট পাউডার লাগান। হাসলে গালের যে অংশটা ফুলে উঠবে সেই অংশে অর্থাৎ চিকবোনে হালকা ব্রাশন লাগাতে পারেন। তবে গাল থেকে কান পর্যন্ত পুরো অংশে ব্রাশন লাগানোর দরকার নেই.....বিস্তারিত

রূপচর্চার বিভিন্ন পণ্য আলোচনা

আপনি দিনে কতবার নিজেকে আয়নায় দেখেন? একবার? দু’বার? নাকি তারো বেশি? নিজের সৌন্দর্য্যকে ধরে রাখার প্রচেষ্টা কম-বেশি আমাদের সবারই আছে। তাইতো কত ধরণের প্রসাধনী আমরা ব্যবহার করিি.....বিস্তারিত

স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য

স্বাস্থ্যসেবা আমাদের অন্যতম মৌলিক চাহিদা। প্রতিদিনই আমাদের অসংখ্য স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্যের দরকার হয়। সর্বসাধারণকে তথ্য ও আনুষঙ্গিক সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে.....বিস্তারিত

ফলমূলের গুনাগুন ও স্বাস্থ্য উপকারিতা

টাটকা সবজি ও ফলমূলে রয়েছে এমন সব রাসায়নিক পদার্থ যা কিছু কিছু ক্যান্সার ও হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। এসব খাদ্য সহজলভ্য যেমন টমেটো, বাঁধাকপি, আঙুর, আপেল, রসুন, সয়াবিন প্রভৃতি.....বিস্তারিত

Wednesday, June 20, 2018

ফলমূলের গুনাগুন ও স্বাস্থ্য উপকারিতা


আনারস :
আনারস বিশ্বের অন্যতম সেরা ফল। এর বৈজ্ঞানিক নাম আনানাস স্যাটিভাস। আনারসের রসেই কি লুকিয়ে রয়েছে হৃদরোগ ঠেকানোর দাওয়াই! নিয়মিত আনারস খেলে হৃদরোগ হওয়ার আশঙ্কা কমে বলে দাবি করছেন গবেষকরা। আনারসের এই উপকারিতা সম্পর্কে আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব কানেকটিকাট হেলথ সেন্টারের সঙ্গে যৌথভাবে গবেষণা করেছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড টেকনোলজি বিভাগ।
১. মেক্সিকানরা ব্রংকাইটিসে পথ্য হিসেবে খায় আনারস। আবার ভেনিজুয়েলার বাসিন্দারা গলাব্যথায় ওষুধের বিকল্প হিসেবে আনারস খায়। ফুটবলামুদে ব্রাজিলিয়ানরা নাক দিয়ে পানি গড়ালেই গিলতে থাকে গাদা গাদা আনারস।
২. আনারসের মধ্যে আছে একধরনের অ্যানজাইম, যা কাজ করে প্রদাহনাশক এবং মিউকোলাইটিক হিসেবে। যার জন্য সর্দি-কাশি, গলাব্যথায় আনারস এক মোক্ষম অস্ত্র।
৩. গর্ভবতী মায়ের সঠিক পরিচর্যার জন্য আমরা ফলমূলের প্রতি বিশেষ নজর দেই কিন্তু গর্ভবতী অবস্থায় যে ফলটি বর্জন করা উচিৎ তার নাম হল আনারস । আনারসে ব্রোমেলিয়ান নামক এক ধরনের উপাদান থাকে, যা ডায়রিয়ার কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে এবং আনারসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও খনিজ উপাদান থাকে, যা পাকস্থলীর বিভিন্ন ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে কিন্তু বিশেষ ভাবে মনে রাখা প্রয়োজন গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে আনারস খেলে গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়ে।
৪. আনারস আর দুধ এক সাথে খাওয়া যায় না, এটি একটি কুসংষ্কার। এখন পর্যন্ত আনারস এবং দুধের মাঝে এমন কোন রাসায়নিক বিক্রিয়া খুঁজে পাওয়া যায়নি যার ফলে এদেরকে এক সাথে খেলে সেটা মানুষের জীবনহানি করবে। বর্তমানে অনেক খাবারেই দুধ ও আনারস একসাথে মেশানো হয় এবং সারা বিশ্বেই তা খাওয়া হয়। কাস্টার্ড নামক ডেজার্টে দুধের সাথে নানারকম ফল মেশানো হয় যার মাঝে আনারসও থাকে। কাস্টার্ড খেয়ে বিষক্রিয়ায় কেউ মারা গেছে বলে জানা যায় না।
৫. এতে আছে গুরুত্বপূর্ণ অ্যানজাইম ব্রোমেলেইন। আনারসকে ভিটামিন 'সি'-এর অন্যতম উৎস ধরা হয়। আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ নামক খনিজ উপাদান, যা দেহের এনার্জি বাড়ায়। এর ভিটামিন বি১, যা শরীরের জন্য একান্ত অপরিহার্য। এটি খুব কম ক্যালরি দেয়। ১০০ গ্রাম আনারস থেকে পাওয়া যায় মাত্র ৫০ কিলোক্যালরি। এতে কোনো কোলেস্টেরল নেই কিন্তু আছে পেকটিন নামক গুরুত্বপূর্ণ ডায়েটরি ফাইবার।
আরও আছে ভিটামিন 'বি' কমপ্লেক্সের ফলেট, থিয়ামিন, পাইরিওফিন, রিবোফ্লাভিন। খনিজ উপাদান হিসেবে আছে কপার, ম্যাঙ্গানিজ ও পটাসিয়াম।



আমের উপকারিতা :
বছর ঘুরে আবার দেখা মিলছে আমের। আমের নাম শুনেই জিহ্বায় জল আসেনা এমন মানুষের দেখা পাওয়া খুব কঠিন, আর স্বাদের কথা কি বলব? কেউ কেউ তো এক ডিগ্রি উপরে গিয়ে বলে ফেলেন আমকেই দেশের জাতীয় ফল হিসেবে ঘোষণা করতে। কাঁচা আম যেমন রান্না করে খেতে মজা, তেমনই মধুময় পাকা আমের স্বাদ। তবে মধুময় ফলটি শুধু স্বাদে নয় গুনেও অনন্য। কাঁচা পাকা আমের পাশাপাশি এই গাছের পাতারও আছে বেশ কিছু গুনাগুন। আসুন জেনে নেই তা-
  ১. আমের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। স্তন, লিউকেমিয়া, কোলন সহ প্রোস্টেট ক্যান্সারকেও প্রতিরোধে সহায়তা করে আম। এতে প্রচুর এনজাইমও পাওয়া যায়।
২. অনেকেই বলেন যে আম খেলে ওজন বাড়ে। তা হয়তো কিছুটা বাড়তেই পারে তবে ওজন বাড়ানোর জন্য খেতে হবে বেশি পরিমানে আম। মজার ব্যাপার হল ওজন বাড়লেও কোলেস্টোরল কমে যায় আম খেলে। আমে আছে উচ্চ পরিমানে ভিটামিন সি, সেই সাথে আরো আছে ফাইবার ও ফলের শাঁস যা সিরাম কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টরল যেমন কম ঘনত্বের লাইপোপ্রটিন এর মাত্রা কমাতে সাহায্য।
৩.  সেই সাথে ত্বকের যত্নেও অনেক উপকারি এই মজাদার ফলটি। ভেতর ও বাইরে থেকে উভয়ভাবেই ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে আম। ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে আম, ফলে ব্রনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৪. আম চোখের জন্যও অনেক উপকারী। আপনি কি জানেন যে এক কাপ আম আপনার দৈনন্দিনের ভিটামিন এ এর চাহিদার প্রায় পঁচিশ শতাংশের যোগান দিতে পারে? ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই উপকারী। এটি চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।
৫.  সেই সাথে এই ফলে পাওয়া যায় টারটারিক এসিড, ম্যালিক এসিড ও সাইট্রিক এসিড যা শরীরে অ্যালকালাই বা ক্ষার ধরে রাখতে সহায়তা করে অনেকাংশেই।
৭.  মজার কথা হল ডায়াবেটিকস রোগীদের আম খেলে সুগার বেড়ে যাবার প্রবণতা থাকলেও আম গাছের পাতা কিন্তু রক্তে চিনির পরিমান কমিয়ে আনতে সাহায্য করতে পারে। এজন্য কিছু আম পাতা নিয়ে ভাল করে পানিতে জ্বাল দিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে এই পানি পান করুন। ব্যাস এইটুকুই সাহায্য করবে রক্তে চিনির পরিমান ঠিক রাখতে।
৮. অনেকের এই ধারনা আছে যে, ফলমূলের মাঝে শুধুমাত্র পেঁপেই হজমশক্তির জন্য ভাল। কিন্তু না,পেঁপের মত আমেও আছে প্রয়োজনীয় এনজাইম যা শরীরের প্রোটিন অণুগুলো ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
৯.  এছাড়াও আমে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি। সেই সাথে আছে প্রায় ২৫ রকমের বিভিন্ন কেরাটিনোইডস যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে রাখবে সুস্থ ও সবল।
শুধু স্বাদেই মজাদার নয় বরং স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী আমাদের এই প্রিয় ফল আম। কাঁচা বা পাকা সব রকমের আম আপনাকে দিবে স্বাদের পাশাপাশি সুস্থ থাকার নিশ্চয়তা। 

পেটের চর্বি থেকে মুক্তি


নাম্বার  ০১ :
 এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে লেবু ও একটু লবণ দিয়ে শরবত তৈরি করে প্রতিদিন সকালে খাবেন।


নাম্বার  ০২ :

 সকালে দুই বা তিন কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে। লেবুর শরবত পান করার পরই এটি খেয়ে নিলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এ পদ্ধতিটি আপনার শরীরের ওজন কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ গতিতে করবে। একই সঙ্গে আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন হবে মসৃণ গতিতে।

নাম্বার  ০৩  :

 সকালের নাশতায় অন্য খাবারের পরিমাণটা কমিয়ে সেখানে স্থান করে দিতে হবে ফলের। প্রতিদিন সকালে এক বাটি ফল খেলে পেটে চর্বি জমার হাত থেকে অনেকটা রেহাই পাওয়া যাবে।

নাম্বার  ০৪ :


  পেটের চর্বি থেকে মুক্তি পেতে হলে পানির সঙ্গে করতে হবে বন্ধুত্ব। কেননা পানি আপনার শরীরের পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর সব কিছু বের করে দিতে সাহায্য করে।

নাম্বার  ০৫  :

 সাদা চালের ভাত থেকে দূরে থাকুন। এর পরিবর্তে আটার তৈরি খাবার খেতে হবে।

নাম্বার  ০৬ :


 দারুচিনি, আদা, কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন আপনার খাবার। এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে।

নাম্বার  ০৭ :


 চিনিজাতীয় খাবার শরীরের বিভিন্ন অংশে চর্বি ভূমিকা রাখে, বিশেষ করে পেট ও ঊরুতে। পেটের চর্বি থেকে রেহাই পেতে হলে চিনি এবং চিনিজাতীয় খাবারের সঙ্গে শত্রুতা ছাড়া উপায় নেই।

কিভাবে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচের কালো দাগ দূর করবেন


কিভাবে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচের কালো দাগ দূর করবেন তাই ভাবছেন ? আন্ডার আর্ম বা বগল কালো হলে স্লিভলেস ড্রেস পরা যায়না । শুধু তাই নয়, সুইমিংসুট পরতে গেলে অথবা পার্লারে বিভিন্ন ট্রিটমেন্ট নিতে গেলেও বিব্রত অবস্থায় পড়তে হয় ।কিভাবে এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাবেন তা জানার আগে এর কারণ জেনে নিন ।

আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচের কালো দাগের কারণ:

নাম্বার  ০১ - সেভিং :

যখন আপনি আনডার আর্ম বা বাহুর নিচে রেজার ব্যবহার করেন তখন শুধুমাত্র ত্বকের উপরের লোমটুকুই কাটতে পারেন ।গোঁড়া সহ লোম উঠে আসেনা ।তাই একটা কালো কালো ভাব থেকে যায় ।একই অবস্থা anne french বা veet নামক লোম দূর করা ক্রিম এর ক্ষেত্রেও ঘটে ।যা শুধুমাত্র লোমগুলোকে ত্বকের সার্ফেস থেকে দূর করে ।এর গোঁড়া থেকে দূর করতে পারেনা ।এজন্য আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচের লোম দূর করার জন্য ওয়াক্সিং ভালো ,কারণ এটি চুলের গোঁড়া সহ তুলে আনে ।

নাম্বার ০২ - মৃত কোষ :

আন্ডার আর্ম এর ত্বকের মৃত কোষ জমা হয়ে সেই অংশ কালো করতে পারে ।এজন্য এই মরা কোষগুলো দূর করা প্রয়োজন ।এই মরা কোষ দূর করার জন্য আপনি স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন ।তবে স্ক্রাবটি যেন ল্যাকটিক এসিড সমৃদ্ধ হয় ।

নাম্বার ০৩ - অতিরিক্ত ডিওডোরেন্ট বা এন্টিপারস্পাইরেন্ট ব্যবহারের ফলে :

এটা বিভিন্ন সময়ে প্রমাণিত হয়েছে যে ডিওডোরেন্ট এ যেসব কেমিক্যাল থাকে তা আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচ কালো হওয়ার জন্য দায়ী ।এই সব ডিওডোরেন্ট পিগমেন্টেশন করে যা কালো দাগ করে ।এই সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য সেনসিটিভ ত্বকের জন্য তৈরি ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করতে পারেন অথবা প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচের গন্ধ দূর করতে পারেন।

নাম্বার  ০৪ - ফ্রিকশন বা ঘর্ষণ :

যখন খুব টাইট পোশাক পরি তখন কাপড়ের সাথে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচের ত্বকের ঘর্ষণের কারণে কালো দাগ হতে পারে ।এজন্য খুব টাইট পোশাক না পরে কিছুটা ঢিলেঢালা পোশাক পরা উচিৎ। পোশাক এমন হতে হবে যা গরমে আরামদায়ক এবং যার ভেতর দিয়ে বাতাস চলাচল করতে পারে।সাধারণত যাদের আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে চর্বি বা মেদ থাকে তাদের কাপড়ের সাথে ঘর্ষণটা বেশী হয় ফলে কালো হয়ে যায় জায়গাটা ।তাই ওজন কমালে কিছুটা উপকার হবে ।

কালো আনডার আর্ম বা বাহুর নিচ থেকে মুক্তির উপায় :

 ফর্সাকারী মাস্ক :

কালো আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচ ফর্সা করার জন্য ঘরে বসেই তৈরি করতে পারেন মাস্ক ।


উপকরণ:-

আধা চা চামচ লবণ

১/৩ কাপ গোলাপ জল

১/৩ কাপ জনসন বেবি পাউডার ।

পদ্ধতি :- 
 উপরের সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে নিন।যতক্ষণ নরম একটি মিশ্রণ না হয়।এটি আপনার আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন।এরপর ধুয়ে ফেলুন আর ভালো ফলাফল দেখুন প্রথম বার ব্যবহারেই ।এটি প্রতিবার ওয়াক্সিং এর পর পরই আপনার আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে লাগাবেন ।

লেবুর রস :

এটি একটি খুবই উপকারী পদ্ধতি ।গোসলের আগে লেবু কেটে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে ঘষতে হবে ।লেবু ন্যাচারাল বা প্রাকৃতিক ব্লিচিং হিসেবে কাজ করে।গোসলের পর ত্বক নরম করার জন্য ময়েশ্চারাইজিং ক্রীম লাগান ।

আলু এবং শসা :

আলু প্রাকৃতিক ব্লিচিং হিসেবে কাজ করে । আলু পাতলা করে কেটে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে ঘষতে পারেন বা আলুর রস বের করেও লাগাতে পারেন ।১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।একইভাবে শশা ব্যবহার করতে পারেন।

জাফরান মিশ্রণ :

এক চিমটি জাফরান ২ চামচ দুধে অথবা ক্রীমে মিশিয়ে শোবার সময় আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচে লাগান।পরদিন সকালে ধুয়ে ফেলুন।এটি শুধু বাহুর নিচের অংশ কে ফর্সাই করে না, জার্ম ও ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস করে।

 ডিওডোরেন্ট কম পরিমাণে ব্যবহার করুন :

প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে শরীরের গন্ধ কিছুদিনের জন্য দূর করুন ।বেকিং সোডা অল্প পানিতে দিয়ে আনডার আর্ম বা বাহুর নিচটা ধুয়ে ফেলুন।ডিওডোরেন্ট সরাসরি শরীরে না লাগিয়ে কাপড়ে লাগান ।

চন্দন ও গোলাপজল :

একসাথে মিশিয়ে লাগান ।চন্দন এর ফর্সাকারী উপাদান দিয়ে ফর্সা করবে আর গোলাপ জল ত্বক রাখবে ঠান্ডা আর নরম ।


ফর্সাকারী স্ক্যাব :

সেনসিটিভ ত্বকের জন্য তৈরি স্ক্রাব যেমন , nivea ,st lves & everyouth  স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন ।

জানলেন তো কিভাবে আন্ডার আর্ম বা বাহুর নিচের কালো রং দূর করবেন ।এবার তাহলে আর ভয় কিসের? দূর করুন কালো দাগ! নিজেকে করে তুলুন আকর্ষণীয় এবং আত্মবিশ্বাসী।

মেকআপ করার নিয়ম গুলো জেনে নিন



সকালে :

সকালের মেকআপে ফাউন্ডেশন লাগাবেন না। হালকা কমপ্যাক্ট পাউডার লাগান। হাসলে গালের যে অংশটা ফুলে উঠবে সেই অংশে অর্থাৎ চিকবোনে হালকা ব্রাশন লাগাতে পারেন। তবে গাল থেকে কান পর্যন্ত পুরো অংশে ব্রাশন লাগানোর দরকার নেই। সকালের জন্য ন্যাচারাল বাদামি রংয়ের আইশ্যাডো বেছে নিন। মোটামুটি সব রঙের ত্বকের সঙ্গে মানানসই। চোখের পাতার মধ্যের অংশে একশেড লাগান। চোখের পাতার ওপরের অংশে আইশ্যাডো গাঢ় করে লাগান। চারকোল বা বাদামি রঙের কাজল পরুন। ট্রান্সপারেন্ট মাশকারাও দিতে পারেন। ন্যাচারাল কালারের লিপস্টিক ব্যবহার করুন। হাতের নখও ভালো করে কেটে একই রঙের নেইলপলিশ লাগান। গোলাপি রঙের গ্লসও ঠোঁটে লাগাতে পারেন। এ ছাড়া আলট্রা শিমার বেসড গ্লস লাগাতে পারেন।

সন্ধ্যায় :

নিজের ত্বক অনুযায়ী মেকআপ বেছে নিন। চিকবোনে ব্রাশন লাগান। সন্ধ্যা বা রাতে কী রঙের মেকআপ লাগাবেন সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। বয়স বেশি হলে চলছে এরকম রং ব্যবহার করার আগে ভেবে নিন। গাঢ় নীল আইশ্যাডো ও গাঢ় মেরুন রং উগ্র দেখাবে। রাতে চোখের শেড হবে ডার্ক, ড্রামাটিক ও স্মোকি। চকোলেট বাদামি, মরিচ লাল,গাঢ় ছাই আর্দশ। শেড আই পেনসিল দিয়ে ব্লেন্ড করুন। এরপর চোখের পাতার ওপরের ও নিচের অংশে আই রিম হাইলাইট করুন। চোখের উপরের পাপড়িতে লাইন বাড়িয়ে নিন। নিচের পাপড়িতে বাদামি মাশকারা লাগান। ত্বকের রং, চোখের রং ও চুলের রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে লিপস্টিক পছন্দ করুন। সরু ঠোঁটে গাঢ রং, পুরু ঠোঁটে হালকা রঙের লিপস্টিক লাগান। লিপস্টিকের কাছাকাছি একই রঙের লিপ লাইনার ব্যবহার করুন। লিপ লাইনার দিয়ে ঠোঁট এঁকে তারপর লিপস্টিক লাগান। লিপস্টিকের বাইরে দিয়ে লাইনার যেন দেখা না যায়।

কোন ত্বকে কী রকম মেকআপ :

তৈলাক্ত : প্রথমে ত্বক পরিষ্কার করুন। তারপর অ্যাস্ট্রিজেন্ট লোশন লাগান। ১০ মিনিট পর কমপ্যাক্ট পাউডার লাগান। ফাউন্ডেশন লাগাবেন না। কমপ্যাক্ট পাউডার লাগালে ত্বকে অতিরিক্ত চকচকে ভাব থাকে না। ফাউন্ডেশন লাগাতে চাইলে ওয়াটার বেসড ফাউন্ডেশন লাগান। ত্বকে লাগানোর আগে এক ফোঁটা পানি মিশিয়ে নিন। না হলে কেক ফাউন্ডেশন বা প্যানস্টিক ব্যবহার করতে পারেন। ফাউন্ডেশন লাগানোর পর পাউডার লাগান। মুখে ফাউন্ডেশন বসে যাবে। চোখে আইলাইনার ও আইশ্যাডো ব্যবহার করুন।

রুক্ষ ও পরিণত : বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে বলিরেখা, ভাঁজ পড়তে থাকে। ত্বক অনুজ্জ্বল লাগে, ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। কিন্তু একটু চেষ্টা করলেই এ ধরনের ত্বকে সুন্দর করে মেকআপ করতে পারেন। ভারী ফাউন্ডেশনে ত্বকের বলিরেখা আরো স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তাই লিকুইড বা পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন। লিকুইড ফাউন্ডেশন লাগালে ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব ঢাকা পড়ে। পাউডার ফাউন্ডেশন লাগালে আলাদা করে কমপ্যাক্ট লাগানোর দরকার হয় না। থ্রি ইন ওয়ান আইশ্যাডো, লিপ কালার, চিক কালার স্টিক কিনে নিন। আইশ্যাডো চিকবোনে লাগানোর পর ব্রাশ দিয়ে লিপ কালার হালকা করে লাগান। চোখে কালোর বদলে ছাই, বাদামি,হালকা বেগুনি আই লাইনার ব্যবহার করতে পারেন। পেনসিল কাজলের বদলে আই লাইনার কলম ব্যবহার করুন। শেষে মাশকারা লাগান।

কিভাবে বাছবেন মেকআপ :


ফর্সা : যাঁদের গায়ের রং ফরসা তাঁরা গাঢ় বা ডার্ক রঙের পরিবর্তে হালকা কোমল রং এবং প্যাস্টেল শেড বেছে নিন। আই মেকআপের জন্য নীল বা বেগুনি শ্যাডো মানানসই হবে। গোলাপি বেজের নানা শেডের ব্লাশন লাগান। লিপস্টিক পরুন হালকা রঙের।

শ্যামলা : যাঁরা শ্যামবর্ণ তাঁরা ফাউন্ডেশন পছন্দ করার সময় যতটা সম্ভব নিজের গায়ের রঙের কাছাকাছি শেড পছন্দ করুন। কমপ্যাক্ট পাউডারের বদলে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। মরিচ লাল, লাল, গাঢ় কমলা অর্থাৎ গাঢ় এ ধরনের ত্বকে মানানসই। রাতের পার্টির জন্য আদর্শ রং বাদামি, গাঢ় তামাটে আইশ্যাডো। লিপস্টিক হবে গাঢ় রঙের।

কালো : এ ধরনের ত্বকে একটু হলুদঘেঁষা ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন। আইশ্যাডো হবে গাঢ় অর্থাৎ বাদামি, তামাটে বা বেগুনি। রাতের জন্য উপযুক্ত তামাটে বা সোনালি লিকুইড ব্লাশন। গাঢ় রঙের লিপস্টিক মানানসই।

বাসর রাতে প্রত্যেকই যে ৭টি জিনিস আশা করেন - Hridom

বিয়ের প্রথম রাত, অর্থাৎ ফুলশয্যার রাত হচ্ছে যে কোন দম্পতির জীবনের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ রাত। বলাই বাহুল্য যে এই রাত নিয়ে উভয়েরই অনেক স্বপ্ন, অনেক চাওয়া-পাওয়া থাকে। নারী না হয় একবুক আশা নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে গেলেন স্বামীর জীবনে, কিন্তু স্বামী কী আশা করেন?  জেনে নিন এমন ৭টি বিষয় যা ফুলশয্যার রাতে প্রত্যেক পুরুষই আশা করেন নিজের স্ত্রী কাছে  থেকে!



Number 1 :
  স্ত্রীকে দেখা যাবে অপ্সরার মতন জীবনে খুব বেশি মানুষ বারবার বিয়ে করেন না, বিশেষ রাতটি বারবার ফিরে আসে না জীবনে। এবং প্রত্যেক পুরুষই স্ত্রীকে সেদিন নিজের স্বপ্ন কন্যা রূপে দেখতে চান। আশা করে থাকেন যে স্ত্রীকে দেখাবে পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর রমনীর মত। 

Number 2 :
স্ত্রীর জীবনে তিনিই প্রথম পুরুষ অধিকাংশ পুরুষ আজও আশা করেন যে স্ত্রী ভার্জিন হবে। অর্থাৎ তিনিই হবেন প্রথম পুরুষ যার সাথে স্ত্রী প্রথম শারীরিক সম্পর্ক করেছে।

Number 3 :
একটু লজ্জা, একটু ছলকলা লজ্জা নারীর ভূষণ, এই কথাটি ফুলশয্যার রাতেই যেন সবচাইতে বড় সত্য। বিয়ে প্রেমের হোক বা পারিবারিক, প্রত্যেক পুরুষই এই বিশেষ রাতে আশা করে থাকেন যে স্ত্রী একটু লজ্জা পাবেন। একটু প্রেমের ছলকলা খেলবেন, আর তবেই ধরা দেবেন প্রেমের বন্ধনে।

Number 4 : 
সমৃদ্ধ জীবনের আশ্বাস দুজনে একত্রে নতুন জীবন শুরু করতে চলেছেন, বিয়ের এই প্রথম রাতটি তাই ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পরস্পরকে আশ্বাস ও প্রতিজ্ঞা করার জন্য আদর্শ সময়। স্বামীও আশা করেন যে স্ত্রী তাঁকে একটু সুখের সংসারের আশ্বাস দেবেন।

Number 5 :
নিজের প্রশংসা নিজের প্রশংসা শুনতে কে না ভালোবাসে? আর পুরুষেরা তো স্ত্রীর মুখে নিজের প্রশংসা শুনতে সবচাইতে বেশি পছন্দ করেন। বিয়ের প্রথম রাতেই এই প্রত্যাশা থাকে সবচাইতে বেশি।

Number 6 :  
শ্বশুর বাড়ির প্রাপ্তি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ বিয়েতে কী হলো, কী হলো না, কী পেলেন, কী পেলেন না ইত্যাদি নিয়ে হতাশা বা ক্ষোভ ব্যক্ত না করে যা পেয়েছেন সেটা নিয়েই সন্তুষ্টি প্রকাশ করুন। দেখবেন স্বামীর চোখে আপনার সম্মান হয়ে উঠেছে আকাশচুম্বী। 

Number 7 :   
নিজের ভার স্বামীর হাতে ছেড়ে দেয়া এটা সেই বিশেষ রাত, যে রাতে স্ত্রী নিজেকে অর্পণ করেন স্বামীর জীবনে। নিজের দায়িত্ব ছেড়ে দেন স্বামীর হাতে। আর আপনি যতই স্বাধীনচেতা নারী হয়ে থাকুন না কেন, আপনার স্বামী কিন্তু সারা জীবনই চাইবেন যে আপনি তাঁকে বিশ্বাস ও ভরসা করুন। আর এই কাজটি বিয়ের রাতে করলে খুশি হয়ে ওঠেন সকল পুরুষই

Tuesday, June 19, 2018

অবহেলা - Hridom Blog



অবহেলা করছো???
করতে থাকো...
তোমার জন্য আমার মনে একটি
বিশেষ জায়গা সবসময়ই থাকবে..
শত চেষ্টা করলেও সেটা
কাউকে দিতে পারবো না...
সেই দিনটার অপেক্ষাতেই তো আছি...
যেদিন তুমি অবহেলা করতে করতে
ক্লান্ত হয়ে যাবে.....
আর আমার দিকে এক দৃষ্টিতে
তাকিয়ে থেকে বলবে...
কিভাবে পারো তুমি!!!
এতকিছু সহ্য করতে.......!!!
আস্তে আস্তে তুমি ভুলেই যাবে
কিভাবে অবহেলা করতে হয়...
মুছে দিবো ভালোবাসার ইরেজার দিয়ে
অবহেলা নামের খারাপ শব্দটি।
তখন আবার অনেকটা কাছে
চলে আসবে আমার......
কতটা কাছে আসা যায়!
যতটা কাছে আসা যায়
তার থেকেও আরো বেশি
কাছে থাকবো দুজন....
সেদিন কোথায় যাবে....ভালো না বেসে....!

অনেক দিন হয়ে গেছে গো.....
জিজ্ঞেস করো না,,,কেমন আছো???
হয়তো তুমি নিজেই ভালো নেই
তাই জানতেও চাও না
আমি কেমন আছি,,খেয়েছি কি না...!
জানো!তুমি না খেলে আমি খাই না,,,
খাবারের প্লেটটা নিয়ে
তোমার ফোনের জন্য বসে থাকি,
কখন তুমি খেয়ে আমাকে জানাবে...
তারপর আমি খাবো....।
তোমার না বলা কথা গুলোর
মাঝেও একটু সুখ খুঁজি আমি।।
অবহেলার মাঝেও ভালোবাসা খুঁজি,,,
তোমার ভালো থাকার কারন হতে চাই...
কারন তোমার মুখের এক চিলতে হাসি
আমার সব কষ্ট মুছে দেয়......
ভুলে যাই সব,,,,,যদি
আমার কথায় খুশি হও তুমি....
এইদিন গুলো দিনগুলো....
ভুলে যেও না কিন্তু......!

এখন সহ্য করছি বলে যে....
সবসময় সহ্য করবো তা কিন্তু না....
যতটা ভালো রাখতে চাইছি তোমাকে,,,
তার থেকেও বেশি ভালো রাখতে চাই নিজেকে।
টাকা দিয়ে নয়,,,একটু ভালোবাসা দিয়ে,,,,,
প্রতিদিন যাতে তোমার দেয়া গুড মর্নিং
দিয়ে আমার সকালটা শুরু হয়......
আর,গুড নাইট দিয়ে রাতটা শেষ হয়।
জানো তুমি ঘুমিয়ে যাওয়ার পর...
আমিও আর জেগে থাকি না....।
তুমি ঘুমিয়ে গেলে আর....,,,
আর জেগে থাকার কারন পাই না আমি।
কিন্তু জানো!!!
সত্যিই খুব কষ্ট হয় আমার,,,,
দমটা বন্ধ হয়ে আসে......
আবার বলতেও পারি না তোমাকে,,,
মনের মধ্যেই রয়ে যায় কষ্ট গুলো।
তবুও বলি ভালোবাসি,ভালোবাসি,ভালোবাসি
খুব ভালোবেসেছিলাম তোমাকে,,,,,
আর,সারাজীবন খুবই ভালোবেসে যাবো,,,
কারন,তুমি মানেই আমি,,,,,
আর,আমি মানেই তুমি......।

আবিরের বিয়ে - Hridom Blog


অন্তরা ও আবিবের বিয়ে হয়েছে আজ দু দিন।।
অন্তরার ও আবিরের বিয়ের পর সকল নিয়ম শেষ হয়ে গিয়েছে কিন্তু আজ তাদের ফুলশয্যার রাত।।। অন্তরার আবিরকে পছন্দ হয় না কিন্ত তার বাবার জন্যে বিয়ে করতে রাজি হয়।।
ফূলশয্যার রাতে অন্তরা আবিরকে বলেঃ

অন্তরাঃআমি আপনার কাছে কিছু চাইতে পারি??
আবিরঃহুম বলো।কি বলতে চাও????
অন্তরাঃআমি আপনার কাছে ডিভোর্স চাই।।
আবিরঃকেনো তুমি এমন কথা বলছো তুমি??
অন্তরাঃআমার বয়ফেন্ড আছে আমি ওকে অনেক ভালোবাসি আর সেও আমায় অনেক ভালোবাসে।।
আবিরঃআচ্ছা আমি তোমায় ডিভোর্স দেবো আর তোমার বয়ফেন্ড এর সাথেও আমি তোমায় মিলিয়ে দেবো।।
অন্তরাঃআমি এই বাসায় সাথে থাকবো কিন্তু আমি আপনার সাথে একসাথে থাকবো না।।
আবিরঃআচ্ছা তোমার বয়ফেন্ড এর নাম কি???
অন্তরাঃতার নাম বাঁধন।।।
আবিরঃঠিক আছে আমি তাকে খুজবো.... তুমি ওর ব্যাপারে কিছু বলো
অন্তরা যা যা জানতো সবটি বলে দেয়।।
এরপর শুরু হয় আবিরের খোঁজাখুঁজি এর কাজ
_
_
_ কয়েকদিন পর আবির বাঁধন কে খুজে পায়।। তারপর তাদের মিল করাতে গিয়ে দেখে বাঁধন বিয়ে করেছে।।।। তারপর সব অন্তরাকে বলে কিন্তু অন্তরা বিশ্বাস করে না।। তারপর আবির অন্তরাকে নিয়ে গিয়ে প্রমান করে দেয় যে বাঁধন বিয়ে করেছে।।। অন্তরা মনে মনে প্রচুর কষ্ট পায় কিন্তু প্রকাশ করতে পারে না।। আবিরও কষ্ট পায় যে অন্তরা যাকে ভালোবেসে ছিল সেই অন্তরাকে এভাবে কষ্ট দিলো তাই সে দুঃখ পেলো।।।।
অন্তরা সিধান্ত নেয় যে সে বাঁধন এর সব কথা ভুলতে বিদেশে যেতে চায়।।।
তারপর যখন অন্তরা এয়ারপোর্ট এ যায় তখন সে যেতে চেয়েও যেতে পারে না কারন সে আবিরকে ভালোবেসে ফেলে তাই সে মনে কষ্ট নিয়েও যেতে চায় কিন্তু হাজার চেষ্টার পরও সে যেতে পারে না।।।
তারপর অন্তরা আবিরকে বলে অন্তরা আবিরকে ভালোবাসে আবিরও বলে সে অন্তরাকে ভালোবাসে তারপর চলতে থাকে তাদের জীবনের নতুন ভালোবাসার গল্প।।।।